এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদিঃ

আবেদনের নিয়াম ও শর্তাবলী

নতুন ডিলার / ডিস্ট্রিবিউটর তৈরি করা এবং প্রতিটি & amp এ মসৃণ বিতরণ নিশ্চিত করা; প্রতিটি ডিলার / ডিস্ট্রিবিউটর সময় নষ্টকে কমিয়ে আনে & amp; কোম্পানির ব্যয়।
স্বতন্ত্র মাসিক / বার্ষিক বিক্রয় লক্ষ্য অর্জনের জন্য দায়বদ্ধ।
মাসিক / বার্ষিক বিক্রয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য বিক্রয় পরিকল্পনা এবং বাজেট বিকাশ করা।
পরিকল্পনা & amp; বাজারে উচ্চ পণ্যের দৃশ্যমানতা নিশ্চিত করুন এবং বাজারের ব্যবধান হ্রাস করুন।
প্রতিদিন বিক্রয় নিরীক্ষণ & amp; মাসিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য সংগ্রহের অর্জন।
প্রেরণা & amp; প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিক্রয় কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিন।
পেশাগত উপায়ে বিক্রয় কর্মীদের পরিচালনা এবং বিক্রয় দলের ক্রিয়াকলাপের জন্য দায়বদ্ধ be
নতুন ব্যবসায়ী ও বিকাশ ঘটাতে বিক্রেতাদের এবং খুচরা বিক্রেতাদের পর্যায়ক্রমিক পরিদর্শন করার পরিকল্পনা করুন; বিক্রয় লক্ষ্য বৃদ্ধি।
সম্পর্ক ও বিক্রয় জোরদার করতে বাজার উন্নয়ন কর্মসূচির ব্যবস্থা করা।

 চাকরীর ধরন 
       পুরো সময় 
 শূন্যতার ধরণ    
       বাজার - দর 
শিক্ষাগত প্রয়োজনীয়তা  
   যেকোন নামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ন্যূনতম বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার / মাস্টার্স / এমবিএ (বিপণনে মেজর) প্রয়োজনীয়তা অভিজ্ঞতা 
    2 থেকে 5 বছর / গুলি অতিরিক্ত কাজের প্রয়োজনীয়তা প্রার্থীকে অবশ্যই সৃজনশীল, মনোজ্ঞ ব্যক্তিত্ব এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতার সাথে গতিশীল হতে হবে ফ্যান / ইলেকট্রনিক বিক্রয় এবং বিপণনের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে সংস্থার প্রয়োজন অনুযায়ী দেশের অভ্যন্তরে বিস্তৃত ভ্রমণ করার সাহস থাকতে হবে অফিস অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে ভাল কমান্ড (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, এমএস আউটলুক ইত্যাদি) লিঙ্গ       পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই বয়স সীমা     সর্বোচ্চ 30 বছর / গুলি বেতন পরিসীমা       বিনিমেয় প্রকাশিত       21 জানুয়ারি 2020 ,আবেদনের শেষ দিন      07 ই ফেব্রুয়ারি, 2020 চাকুরি স্থান      ভাটারা অন্যান্য বেনিফিট      কোম্পানির নীতি অনুসারে 

বিজ্ঞপ্তিঃ

প্রতিষ্ঠান পরিচিতিঃ

ওয়ালটন (ইংরেজি:WALTON) হচ্ছে একটি বাংলাদেশী ব্র্যান্ড; যার সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। এর মূল কারখানাটি গাজীপুর জেলার চন্দ্রাতে অবস্থিত। ওয়াল্টন গ্রুপ এর প্রায় সকল পণ্য ওয়াল্টন নামে নামে বাজারজাত করা হয়। ওয়াল্টন মটর্স, ওয়াল্টন মোবাইল ও ওয়াল্টন ইলেক্ট্রনিক্স হচ্ছে এই গ্রুপের অধীনস্থ তিনটি শাখা। ওয়ালটন ইলেক্ট্রনিক পণ্য, যানবাহন ও টেলিযোগাযোগের পণ্য গুলো উৎপাদন করে থাকে।

ওয়ালটন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ করদাতাদের মধ্যে একটি এবং দেশের অর্থনীতিতে এর শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে। ওয়ালটন বাংলাদেশের বৃহত্তম কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি। এটি বাংলাদেশে ফ্রিজের সবচেয়ে বড় প্রস্তুতকারক, যার বাজারে সর্বোচ্চ বাজার শেয়ার রয়েছে। ওয়াল্টন গ্রুপ ১৯৭৭ সালে এস. এম নুরুল আলম রিজভির হাত ধরে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান স্বরূপ যাত্রা শুরু করে। তবে এর মূল প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন এস এম নজরুল ইসলাম। যিনি বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম নুরুল ইসলাম রিজভির পিতা। ১৯৭০-এর দশকে ওয়াল্টন ইস্পাত শিল্পে প্রবেশ করেছিল এবং ২০০০এর দশকে এসে ইলেক্ট্রনিক্স ও অটোমোবাইল ব্যবসায় প্রবেশ করে।