ফোন +৮৮০১৭১১২৬৭৫৩১
ইমেইল : [email protected]
পদ সংখ্যাঃ | ৫ টি পদে |
---|---|
বেতন গ্রেডঃ | ৮২৫০/- থেকে ২৭৩০০/- |
পদ সমূহঃ | ডিপ্লোমা ইলেকট্রিক এন্ড মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার |
আবেদন শুরুঃ | ডিসেম্বর ৪, ২০১৯ |
আবেদন শেষঃ | ডিসেম্বর ২৯, ২০১৯ |
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের প্রথম প্রস্তাব করা হয় ১৯৬১ সালে পাকিস্তান আমলে। এ সময় তৎকালীন সরকার ২৫৩ দশমিক ৯০ একর জমি বরাদ্দ দেয়। ঐ সরকার বেশকিছু পর্যালোচনার ভিত্তিতে ১৯৬৩ সালে পাবনার রূপপুরে ৭০ মেগাওয়াটের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেয়। ১৯৬৪ এবং ১৯৬৬ সালে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিষয়ে আলোচনা হয় কানাডিয়ান সরকারের সাথে যা পরবর্তী কয়েক বছর সুইডিশ সরকার এবং নরওয়েজিয়ান সরকারের সাথেও আলোচনা চলতে থাকে, কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের বাস্তব কোন অগ্রগতি হয়নি। ১৯৬৪ সালে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য সকল যন্ত্রপাতি বাংলাদেশের উদ্দেশে জাহাজে করে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেই জাহাজ পাকিস্তান (তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান) তাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে তা চট্টগ্রাম বন্দরে না এনে করাচিতে নিয়ে যায়।[৬]বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিষয়ে আলোচনা হলেও কোন ফলাফল পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ ২০০৯ সালের বাংলাদেশ সরকার পুনরায় রাশিয়ার সাথে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মানের আলোচনা শুরু করে এবং একই বছরের ১৩ই ফেব্রুয়ারি দুই দেশের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক বা MOU (Memorendum of Understanding) স্বাক্ষরিত হয়। [৭][৮][৯][১০][১১] তবে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বর্তমান সরকারের উদ্যোগে ২০১০ সালের ২১ মে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ ও রাশিয়ান ফেডারেশনের মধ্যে পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার বিষয়ক একটি Framework আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় মস্কোতে। যার ফলশ্রুতিতে ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে পাবনার রূপপুরে দুই হাজার চারশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করার জন্য রাশিয়ার এটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি সই করে বাংলাদেশ সরকার। চুক্তি বাস্তবায়নের সময়কাল ধরা হয়েছে সাত বছর। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ২০২৩ সালে প্রথম ইউনিট এবং ২০২৪ সালের অক্টোবরে দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদনে সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির মেয়াদকাল হবে ষাট বছর ধরে।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ | ডাকযোগে / সরাসরি আবেদন করতে হবে |
---|---|
আবেদনের লিংকঃ | এখানে ক্লিক করুন |
গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....
© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।
গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....
© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।