ফোন +৮৮০১৭১১২৬৭৫৩১
ইমেইল : [email protected]
আন্তর্জাতিক রাজনীতির ময়দানে ইরান পরিচিত ও প্রভাবশালী নাম। আঞ্চলিক বিরোধীপক্ষ সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে নানা বিরোধে জড়িয়ে প্রায়ই আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে দেশটি । তবে নানামুখী এসব সংঘাতের পরও মধ্যপ্রাচ্যে নিজের অবস্থানকে ঠিকই পাকাপোক্ত করেছে ইরান। ইরানের মধ্যপ্রাচ্যে শক্তিশালী “অস্তিস্ত্ব” হিসেবে আত্মপ্রকাশের পেছনে যে মানুষটির অবদান ছিল সুদূরপ্রসারি তার নাম জেনারেল কাসেম সোলায়মানি। ইরানের ইসলামিক রেভ্যুলশনারি গার্ডস কর্পসের (আইআরজিসি) অভিজাত কুদস ফোর্সের প্রধান ছিলেন তিনি।
জমি পরিমাপ পদ্ধতিঃ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
পদমর্যাদায় একজন সামরিক কমান্ডার হলেও তার ক্ষমতা ছিল অনেকবেশি। বলা হয় ইরানের সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলী খোমেনির পর ইরানের দ্বিতীয় প্রধান ক্ষমতাধর ব্যক্তি ছিলেন সোলায়মানি৷ দ্য ইকোনমিস্ট তাকে খোমেনির “ডান হাত” নামে আখ্যায়িত করে। গত জানুয়ারীতে বাগদাদে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় নিহত হন জেনারেল সোলায়মানি। তার হত্যায় ইরানের প্রতিক্রিয়া ছিল ভয়ানক আক্রমণাত্মক। আন্তর্জাতিক নেতৃবৃন্দের ধারণা এই ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ইরানের সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটবে এবং মধ্যপ্রাচ্যে বিদ্যমান উত্তেজনা আরো বাড়বে। আজকের লেখাটিতে থাকছে ইরানি এই প্রভাবশালী সমরবিদের জীবন ও কর্মের নানা দিক সম্পর্কে আলোচনা ।
কেরমান প্রদেশ। দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের এই প্রদেশটি ইরানের সর্ববৃহৎ প্রদেশ। এই প্রদেশের একটি গ্রাম “কানাত-ই-মালিক” এ এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে ১৯৫৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন কাসেম সোলায়মানি। রেজা শাহ পাহলভীর কাছে তার বাবার কৃষিঋণ ছিল। ঋণের টাকা শোধ করতে তিনি হাইস্কুলের পাঠ শেষ করে কেরমান শহরে চলে যান। সেখানে কাজ শুরু করেন নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে। তারপর কেরমান সিটি মিউনিসিপ্যালিটিতে ওয়াটার অর্গানাইজেশনের হয়ে কাজ করেছেন ইরানের বিপ্লবের আগ পর্যন্ত। অবসর সময়ে তিনি জিমনেশিয়ামে ওয়েট লিফটিংয়ের ট্রেনিং দিতেন এবং আয়াতুল্লাহ খোমেনির সভায় যোগ দিতেন।
ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন
ইরানের শাহের বিরুদ্ধে সফল ইসলামী বিপ্লবের পর তিনি যোগ দেন ইসলামিক রেভ্যুলশানরি গার্ডস কর্পসে। সেটা ছিল ১৯৮০ সালের শুরুর দিকে। ইসলামিক রেভ্যুলশনারি গার্ডস কর্পস একটি আধা-সামরিক বা মিলিশিয়া বাহিনী। ইরানের বিপ্লবকে রক্ষার জন্য আয়াতুল্লাহ খোমেনির নির্দেশে এই বাহিনী গঠিত হয়। সোলায়মানির প্রথম যু্দ্ধ ছিল স্বাধীনতাকামী কুর্দিদের বিরুদ্ধে, পশ্চিম আজারবাইজান প্রদেশে। তার সামরিক প্রশিক্ষণের মেয়াদ ছিল মাত্র ছয় সপ্তাহ।
১৯৮০ সালে ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হুসাইনের ইরান আক্রমণের মধ্য দিয়ে রক্তক্ষয়ী ইরাক-ইরান যুদ্ধ শুরু হলে তিনি একটি সামরিক দলের অফিসার হিসেবে যুদ্ধে যোগ দেন। এই যুদ্ধে তিনি সাহসীকতার পরিচয় দেন এবং ইরাক অধিকৃত এলাকাগুলো পুনরুদ্ধার করেন। তার বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরুপ তিনি পদোন্নতি লাভ করেন। এরপর “সারুল্লাহ” নামে একটি গ্রুপের নেতৃত্বে ছিলেন তিনি। ১৯৯০ সালে ইরান যুদ্ধের পর তিনি আইআরজিসির একজন কমান্ডার হিসেবে কেরমান প্রদেশে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। কেরমান প্রদেশ ছিল আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। সীমান্তে মাদক চোরাচালানীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন তিনি। ১৯৯৮ সালে সোলায়মানিকে জেনারেল পদে উন্নীত করা হয়। সেইসাথে তিনি কুদস ফোর্সের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
কুদস ফোর্স ইসলামিক রেভ্যুলশনারি গার্ডস কর্পসের বৈদেশিক শাখা। বিদেশের মাটিতে ইরানের স্বার্থ সংরক্ষণ, ইরানবিরোধি ষড়যন্ত্র রুখে দেয়া এবং গোপন সামরিক অভিযান পরিচালনা করা কুদস ফোর্সের কাজ। সোলায়ামনি এমন একটি সময়ে কুদস ফোর্সের দায়িত্ব পান যখন ইরানের অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রের একের পর এক নিষেষাজ্ঞায় বিপর্যস্ত। দুর্বল অর্থনীতি নিয়ে দেশের বাইরে প্রভাব বিস্তার করা ইরানের পক্ষে ছিল কঠিন কাজ। কিন্তু সোলায়মানির সমরবিদ্যায় অসাধারণ প্রতিভা ইরান অনেক বাধাই সফলভাবে মোকাবেলা করে।
সোলায়মানির নির্দেশনা অনুসারে ইরান পাশ্চাত্যের প্রভাব মোকাবেলা করার পদক্ষেপ নেয়। বিভিন্ন ফ্রন্টে শুরু করে ছায়াযুদ্ধ। সোলায়মানি মধ্যপ্রাচ্যে শিয়া আধিপত্য বাড়াতে কাজ করে যান। তিনি লেবাননের হিজবুল্লাহর সাথে গাঁটছাড়া বাধেন। ইরাকে শিয়া মিলিশিয়াদের অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেন। ২০০১ সালে ৯/১১ এর পর যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একসাথে তালেবানের সাথে ইরানের যুদ্ধ করে। অবশ্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ২০০২ সালে ইরানকে “শয়তানের অক্ষ” নামে ভূষিত করলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সাময়িক মিতালীর সমাপ্তি ঘটে। এরপর যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল বিরোধী নানা অভিযান তার নেতৃত্বে সংঘটিত হয়। একজন প্রাক্তন সিআইএ অপারেটিভ সোলায়মানি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, ” মধ্যপ্রাচ্যে একক ক্ষমতাশালী কোন অপারেটিভ থাকলে সেটা সোলায়মানি”।
দলিল কি? ,দলিল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
২০০৫ সালে ইরাকে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার পর ইরাকের রাজনীতিতে ইরানের প্রভাব বাড়াতেও তিনি ভূমিকা রাখেন। ইরাকের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম -আল- জাফরি ও নূরি- আল -মালিকি নির্বাচিত হন ইরানের হস্তক্ষেপে। এই সময়টাতে ইরান সমর্থিত শিয়া মিলিশিয়া বাহিনী “বদর বিগ্রেড” ইরানের হয়ে ইরাকে ছায়াযুদ্ধ চালিয়ে যায়। সোলায়মানি কুদস ফোসের প্রধান হিসেবে অবশ্য পাদপ্রদীপে আসেন অনেক পরে, আইএস বিরোধী যুদ্ধের সময়। একবিংশ শতাব্দির দ্বিতীয় দশকের আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে এই ইরানি সমরবিদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সিরিয়া, ইরাক ও ইয়েমেনের যুদ্ধক্ষেত্রে তার অবদান যুদ্ধের গতিপথ পুরেপুরি পাল্টে দিয়েছে।
২০১১ সালে আরব বসন্তের জের ধরে শুরু হয় সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ। সোলায়মানি ছিলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার-আল-আসাদের কট্টর সমর্থন। কারণ আসাদ ছিলেন ইরানের মিত্রপক্ষ। তাই আসাদকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে ইরানি কুদস ফোর্সকে ব্যবহার করেন তিনি। ইরাকি অনেক মিলিশিয়াকেও সিরিয়ার বিভিন্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ করতে পাঠান। সিরিয়ার যুদ্ধে রাশিয়ার হস্তক্ষেপও তার মধ্যস্ততায় ঘটে। ২০১৫ সালের গ্রীষ্মে তিনি মস্কো যান আসাদের পক্ষে ইরানি-রাশিয়ান নতুন জোট তৈরী করার উদ্দেশ্য।
” রাশিয়ার সহযোগিতায় সিরিয়ার পরাজয় বিজয়ে পরিণত হতে পারে। ”
জেনারেল সোলাইমানি
ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড লেভেন্ট ( আইএসআইএল) বা আইএস ২০১৪ সালে ইরাকের বিপুল এলাকা দখল করে নেয় এবং তথাকথিত খিলাফত ঘোষণা করে। আইএস বিরোধি যুদ্ধে ইরাকি সরকারে অবস্থা ছিল তথৈবচ এটা সবার জানা। আইএসকে সামলায় মূলত শিয়া ও কুর্দি মিলিশিয়ারা। শিয়া ও কু্র্দি মিলিশিয়াদের মধ্যে প্রীতির সম্পর্ক স্থাপন করে দেন সোলায়মানি।
জমি পরিমাপের সূত্রাবলিঃ সহজ এবং আধুনিকতম পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন
মিলিশিয়াদের অস্ত্র দিয়ে সহায়তাও করেন তিনি ও তার কুদস ফোর্স। লস এঞ্জেলেস টাইমের মতে, আমিরলি প্রথম ইরাকি শহর যা কিনা আইএস মুক্ত হয়। আমিরলি পুনরুদ্ধার অভিযানে যুদ্ধক্ষেত্রে সোলায়মানি নিজে উপস্থিত ছিলেন। সোলায়ামাকি যুদ্ধক্ষেত্রে কখনোই সামরিক পোশাকে দেখা যেতো না, তাকে দেখা যেতো সাধারণ একটা জ্যাকেট পরিহিত অবস্থায় যুদ্ধক্ষেত্রে বিচরণ করছেন। বাগদাদ ও মসুলের মাঝখানের গুরুত্বপূর্ণ শহর তিকরিত আইএসের দখল থেকে ছিনিয়ে নিতেও সোলায়মানির ভূমিকা ছিল।
যুক্তরাষ্ট্র সোলায়মানিকে বিপজ্জনক শত্রু হিসেবেই দেখত। ২০০৭ সালে ইরাকে সুন্নী ও শিয়াদের গৃহযুদ্ধ যখন চরমে তখন কুদস ফোর্স শিয়া মিলিশিয়াদের অস্ত্র ও বিস্ফোরক সরবরাহ করে যা অনেক মার্কিন সৈন্যের মৃত্যুর জন্য দায়ী। যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধি মিলিশিয়াদের এমন অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতার কারণে সোলায়মানিকে তারা ” সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসের মদদদাতা” বলে আখ্যায়িত করে। ১৮ মে, ২০১১ সালে সিরিয়া সরকারকে সহযোগিতা করার অপরাধে সোলায়মানির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র।
তিনি কয়েকজন ইরানি নাগরিকের একজন যাদের উপর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ প্রস্তাবনা ১৭৪৭ অনুসারে নিষেধাজ্ঞ আরোপ করে। ২০১১ সালের জুন মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়নও সিরিয় সরকারকে সহযোগিতা ও আরব বিপ্লব দমনের অভিযোগে সোলায়মানির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এদিকে ইয়েমনে সৌদি আরবের বিরুদ্ধে হুতি বিদ্রোহীদের সহায়তা করার কারণে সৌদি আরবও সোলায়মানির উপর ক্ষিপ্ত ছিল। হিজবুল্লাহ – ইসরায়েল লড়াইয়ের বদৌলতে ইসরায়েলও সোলায়মানিকে খোলাখুলি দুশমন বলত।
ইরানি মিডিয়ার প্রতিবেদন বলছে, ২০১২ সালে কুদস ফোর্সের নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়ে ২০১৩ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার কথা ছিল সোলায়মানির। ২০১৬ সালেও নাকি তিনি ২০১৭ সালের নির্বাচনের জন্য নির্বাচিত হন। কিন্তু সোলায়মানি এগুলো শত্রুপক্ষের প্রোপাগান্ডা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, ” আমি সবসময় ইরান ও ইসলামী বিপ্লবের সেবায় একজন সৈনিকের ভূমিকায় থাকতে চাই৷ ” যুক্তরাষ্ট্র তাকে সন্ত্রাসী ভাবলে কী হবে, নিজ দেশে তিনি ছিলেন দারুণ জনপ্রিয়। দেশে তার মর্যাদা ছিল জাতীয় বীরের মতো। আলী খোমেনি তাকে বলতেন “জীবন্ত শহীদ”।
২০২০ সালের ৩ জানুয়ারী, স্থানীয় সময় একটার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় প্রাণ হারান জেনারেল কাসেম সোলায়মানি। তার সাথে আরো নিহত হন ইরাকের পপুলার মোবাইলাইজেশন ফোর্সের প্রধান মাহদী আল মুহান্দিস। যুক্তরাষ্ট্র এই হামলার দায় স্বীকার করে এবং বলে যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশেই হত্যা করা হয়েছে সোলাইমানিকে। ইরানের সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলী খোমেনির অত্যন্ত কাছের মানুষ ছিলেন সোলাইমানি। তার মৃত্যুতে খোমেনি যুক্তরাষ্ট্রকে “কঠোর প্রতিশোধের” হুমকি দেন।
হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহও প্রতিশোধের ঘোষণা দেন। ইরাকের প্রেসিডেন্ট আদেল আব্দুল মাহদী এই হামলার নিন্দা জানান এবং বলেন, ” ইরাকি একজন সামরিক কমান্ডারকে হত্যা করা মানে ইরাকের সার্বভৌমত্ব, সরকার ও জনগণের উপর আঘাত হানা”। বিশ্বনেতৃবৃন্দের ধারণা সোলায়মানির হত্যা সদাঅস্থির মধ্যপ্রাচ্যকে আরো সংকটময় অবস্থার দিকে ঠেলে দেবে। যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য হামলার পক্ষে নানারকম যুক্তি পেশ করেছে। তাদের অভিযোগ সোলায়মানি অচিরেই ইরাকে মার্কিন কুটনীতিক ও নাগরিকদের উপর হামলার পরিকল্পনা করছিলেন। এর স্বপক্ষে কোন প্রমাণ অবশ্য তারা দেখাতে পারেনি।
” সোলায়মানির হাতে শত শত আমেরিকানের রক্ত লেগে আছে। “
পেন্টাগন
” যুক্তরাষ্ট্রের আত্মরক্ষার খাতিরে সোলাইমানিকে হত্যা করার অধিকার আছে। ”
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রকে সমর্থন করে
ইরান সোলায়মানি হত্যার প্রতিশোধ নিতে কি পদক্ষেপ নেয় সেটাই এখন দেখার বিষয়। সামরিক শক্তির দিক থেকে ইরান যুক্তরাষ্ট্রের থেকে অনেক পিছিয়ে। তবে অপ্রচলিত যুদ্ধে ইরানের দক্ষতা প্রশ্নাতীত। এই অস্ত্রকেই হয়তো ইরান কাজে লাগাবে। তাছাড়া ইরানের হাতে আছে গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রপথ হরমুজ প্রণালির নিয়ন্ত্রণ।
গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....
© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।
গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....
© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।