ফোন  +৮৮০১৭১১২৬৭৫৩১

 ইমেইল : [email protected]

  •  সাইন আপ
  •  লগইন
Logo
  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের সম্পর্কে
    • গেটনোট পরিচিতি
    • প্রাইভেসি পলিসি
  • বিজ্ঞপ্তি
    • সরকারি
    • বেসরকারী
    • ব্যাংক
    • এনজিও
    • ঔষধ
    • টেলিকম
    • পরীক্ষার সময়সূচি
    • পরীক্ষার ফলাফল
  • টিউটোরিয়াল
    • বাংলা সাহিত্য
    • বিগত প্রশ্ন-উত্তর
  • জানা-অজানা
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Logo

গেটনোট

Close
  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের সম্পর্কে
    • মেনু সমূহ
    • গেটনোট পরিচিতি
    • প্রাইভেসি পলিসি
  • চাকরির বিজ্ঞপ্তি
    • মেনু সমূহ
    • সরকারি
    • বেসরকারী
    • ব্যাংক
    • এনজিও
    • ঔষধ
    • টেলিকম
  • টিউটোরিয়াল
  • বিগত প্রশ্ন-উত্তর
  • জানা-অজানা
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
  • সাইন-আপ
  • লগইন
  •   জব পোস্ট করুন

জমি পরিমাপের সূত্রাবলিঃ সহজ এবং আধুনিকতম পদ্ধতি

গেট নোট > ব্লগ > জমি পরিমাপের সূত্রাবলিঃ সহজ এবং আধুনিকতম পদ্ধতি

আমরা অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।

এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময়  জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়।

এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়ম গুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে। সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।

জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ

১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক

১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট

১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত

১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ

১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার

জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে

বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ

১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট

১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ

১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার

১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত

১ শতক ১০০০ বর্গলিংক

১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)

১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)

১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)

১ একর = ৬০.৬০ কাঠা

১ একর = ৩.০৩ বিঘা

১ হেক্টর = ২.৪৭ একর

১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট

১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ

১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার

১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত

১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।

উদাহরণঃ

একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?

জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।

জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।

ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)

সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।

অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।

পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?

ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ

প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-

ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু

কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪

পরীসিমা= ১ বাহু X ৪

এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।

তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।

এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,

১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ

১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ

১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?

সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ

গ্যান্টার জরিপঃ

ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।

ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।

হিসাবটি হলোঃ

১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।

১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।

১০.০০০ বর্গ লিংক(১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।

৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)

১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।

৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।

৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।

অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।

যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ

ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ

এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ

ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ 

ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।

দিয়ারা জরিপ সম্বন্ধে বিস্তারিত পড়ুন এখানে ক্লিক করে

বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতিঃ

৩৫ শতাংশ ১ বিঘা ধরে হিসেব করলে ১ কাঠা = ১.৭৫ শতাংশ বের করার পদ্ধতি হলো:

১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)।

১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ।

অনুরুপভাবে ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ৪৩৫.৬x৩৩ ২০ = ৭১৮.৭৪ বর্গফুট, ১ কাঠা সমান ৭১৮.৭৪ ৪৩৫.৬ = ১.৬৫ শতাংশ

অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।

বিভিন্ন ভূমি পরিমাপের পদ্ধতি:

শিকল জরিপ

কম্পাস জরিপ

প্লেনটেবিল জরিপ

থিয়োডোলাইট জরিপ

শিকল জরিপ:

ভূমি জরিপের জন্য শিকল জরিপ সবচেয়ে সহজ। য়ে জায়গায় পরিপ করতে হবে তা কতকগুলো ত্রিভুজে ভাগ করে নিতে হয় এবং ত্রিভুজের বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য শিকল দিয়ে মাপ করা হয়। জ্যামিতিক ক্ষেত্রগুলির মধ্যে ত্রিভুজ অংক পদ্ধতি সর্র্বাপেক্ষা সহজঅ পুরো জায়গাটিকে সারি সারি ত্রিভুজে ভায করে নিতে হয়।

ত্রিভুজের কোণগুলি ৬০ ডিগ্রির কর বা ১২০ ডিগ্রির বেশী না হয় তা দেখতে হবে। মাঠের মাঝামাঝি দিয়ে একটি

বা দুটি মেরুদন্ড রেখা টেনে নেয়া যায়। এই মেরুদন্ড রেখার সালে প্রধান প্রধান ত্রিভুজগুলো আবদ্ধ থাকরে এবং এরপর বড় বড় ত্রিভুজগুলোকে আরো ছোট ছোট ত্রিভুজে বিভক্ত করতে হবে। এভাবে ই শিকল জরিপ সম্পন্ন করা হয়।

কম্পাস জরিপ:

কম্পাসের সাহায্যে যে জরিপ পরিচালিত হয় তার নাম কম্পাস জরিপ। এতে দুই ধরনের কম্পাস ব্যবহার করা হয়। এ কম্পাস দুটি হল প্রিজমেটিক কম্পাস এবং সার্ভেয়াস কম্পাস। বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন, রাস্তা,

নদী এবং ধারাবাহিক রেখার নকশা প্রণয়ন কাজে প্রিজমেটিক কম্পাস ব্যাবহার করা হয়। আর বড় নদী বা সমুদ্র এলাকায় যখন বিশাল চর জেগে উঠে তখন তা নরম থাকে যে তার ওপর দিয়ে চলাফের করা যায় না। তখন কম্পাস জরিপের মাধ্যমে তার অবস্থান, সীমানা এবং আয়তন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তবে এ জরিপের বর্তমানে কোন ব্যবহার নেই বললেই চলে।

সি এস খতিয়ান, আর এস খতিয়ান, দলিল, খানাপুরি কিঃ জেনে নিন এখানে ক্লিক করে

খতিয়ান কী?

আমরা অনেকেই ‘খতিয়ান’ নাম এর সাথে পরিচিত কিন্তু এটা কি তা আমরা অনেকেই জানি না। প্রত্যেকটি এলাকায় বা প্রত্যেক মৌজায় জমি পরিমাপের জন্য মানচিত্র আছে এবং তার একটি দাগ নং আছে। প্রত্যেক মৌজায় প্রত্যেক প্রজার এক বা ততোধিক ভূমি জন্য একত্র্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি কারা হয় তাকে খতিয়ান বলা হয়। ভুমি জরিপের মাধ্যমে খতিয়ান সৃষ্টি করা হয়। এগুলি ক্রমিক সংখ্যা দ্বারা সাজানো হয়। এই সংখ্যাকে খতিয়ান সম্বর দ্বারা সাজানো হয়। এই সংখ্যাকে খতিয়ান নম্বর বলে।

খতিয়ান সম্বন্ধে আরও বিস্তারিত জানুন এখানে ক্লিক করে

খতিয়ানের ক্রমিক নং বা খতিয়ান নম্বর জমির মালিকের নাম, পিতার বা স্বামীর নাম মালিকের অংশ বা মালিকের মোট জমির পরিমান দাগ নং বা যে দাগে জমিটি অবস্থিত উক্ত দাগে মোট জমির শ্রেনী তার মানে নাল বা উঁচু জমি বা বসত বাড়ি উক্ত দাগে মোট জমির পরিমাণ মোট জমির মধ্যে অত্র খতিয়ানের অংশ রাজস্ব প্রদেয় জেলার নাম বা যে জেলায় জমিটি অবস্থিত থানা বা উপজেলার নাম জে এল নাম্বার (জুরিসডিকশন লিস্ট) তৌজি নাম্বার মূলত আমরা খতিয়ান বলতে ভূমি মালকানার বিবরণকেই বলি। তাই সাবেক খতিয়ান এবং বর্তমান খতিয়ান পর্যালোচনা করলেই আমরা ভূমি মালিকানার ধারাবাহিকতা দেখতে পারব। মূলত খতিয়ান হতেই আমরা উক্ত ভুমির মালিক কখন কে ছিল বা বর্তমানে কে কে মালিক তা অনায়াসেই বের করতে পারব।

খতিয়ান সংশোধন পদ্ধতি কী এবং কেন?

অনেক প্রয়োজনে আমদের খতিয়ান সংশোধন করতে হয়। আজকে আমি যে সকল কারণে খতিয়ান সংশোন বা পরিবর্তন করতে হয় তা আলোচনা করব।

১৫০ সালের জমিদারী উচ্ছেদ এবং প্রজাস্বত্ব আইনে খতিয়ান পরিবর্তন , পরিমার্জন সম্পর্কে কলা হয়েছে। খতিয়ান সংরক্ষনের দায়িত্ব কালেক্টরের। যে সকল কারণে খতিয়ানে সংশোধন করা যার তা নিচে আলোচনা করছি। জমি বিক্রয়ের মাধ্যমে হস্থান্তর বা উত্তরাধীকারের ফলে জমির মালিকানা হস্তান্তরিত হলে তার জন্য নাম খারিজ করা হলে খতিয়ান সংশোধন হয়। সরকারকৃত জমি ক্রয়কৃত হলে নতুন খতিয়ান সংশোধন হয়

জমি পরিত্যাগ বা বিলুপ্তি বা অর্জনের কারণে খাজনা মউকুফ হলে খতিয়ান সংশোধন হয়। একটি খতিয়ান তৈরী হলে যদি তাতে ভূল থাকে তাহলে তা সংশোধনের জন্য, যে ব্যাক্তি বা জমির মালিক সংশোধনের জন প্রয়োজনীয় তথ্যাদিসহ স্থানীয় দেয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করতে পারেন। দেয়ানী আদালত যদি মনে করে খতিয়ানে ভূল আছে তাহলে প্রয়োজনীয় শুনানী শেষে সংস্লীস্ট প্রমান পত্র বিশ্লেষন করে সংশোধনের আদেশ দিবেণ।

নামজারি বা মিউটেশন কী?

‘নামজারি বা মিউটেশন’ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা জমি ক্রয়ের পর বা মালিকানা পরিবর্তন এর পর ক্রেতাকে করতে হয়। প্রথমেই কী কী কারণে ‘নামজারি বা মিউটেশন’করতে হয় নামজারি অর্থ মালিকানার পরিবর্তন। এক বা একাধিক দাগের সম্পূর্ণ বা আংশিক ভুমি নিয়ে এক বা একাধিক ব্যক্তির নামে সরকার বা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক যে ভূমিস্বত্ব প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে।

বিক্রয়, দান, বিনিময় ইত্যাদির মাধ্যমে খতিয়ানভুক্ত জমি হস্তান্তর করা হলে উক্ত খতিয়ান হতে হস্তান্তরিত ভূমির পরিমাণ ওই খতিয়ান হতে বাদ দিয়ে হস্তান্তর গ্রহীতার বা যে ব্যক্তি জমি ক্রয় করেছেন বা ক্রেতা নামে খতিয়ান খুলে তাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। একে ‘নামজারি বা মিউটেশন’ বলে।

নামজারি সম্বন্ধে বিস্তারিত জেনে নিন এখানে ক্লিক করে

হস্তান্তরিত ভূমির প্রকৃত প্রজা কে এবং যার নিকট হতে খাজনা আদায় করা হবে তার জন্য স্বত্বলিপি বা খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়। কাজেই নামজারি বা করলে সরকারি রেকর্ডে পুর্বের স্বত্বাধিকারীর নামই থেকে যাবে হস্তান্তরগ্রহীতার নাম অজ্ঞাত থেকে যাবে। তাই অন্তবর্তীকালীন রেকর্ড পরিবর্তন, সংশোধন এবং হালনাগাদকরণের প্রক্রিয়াকে নামজারি বলা হয়।

শেয়ারিং ইজ কেয়ারিং

  • Click to share on Facebook (Opens in new window)
  • Click to share on WhatsApp (Opens in new window)
  • Click to share on Twitter (Opens in new window)
  • Click to share on Pocket (Opens in new window)
  • Click to share on Pinterest (Opens in new window)
পূর্ববর্তী পোষ্ট

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপােরেশনে নিয়ােগ বিজ্ঞপ্তি

পরবর্তী পোষ্ট

দলিল কি ? দলিল কত প্রকার ? দলিল কিভাবে লিখবেন ?

সকল চাকরির সংবাদ সরাসরি আপনার ফোনে পেতে রেজিষ্ট্রেশন করুন এখনই

আপনার পছন্দ অনুযায়ী আরও

যুদ্ধের ময়দানে জীবন কাটানো এক বাদশাহ-সম্রাট মির্জা জহিরুদ্দিন মুহম্মদ বাবর

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

কাসেম সোলায়মানি : ইরানি ছায়া কমান্ডারের বর্ণময় জীবন

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

অনুবাদে দক্ষতা অর্জনের কলাকৌশল

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তি বন্টনের ক্ষেত্রে সকল ধর্মীয় আইন

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

আলোচিত বিজ্ঞপ্তিসমূহ

spotlight_img

জমি বা ভূমি পরিমাপ পদ্ধতিঃ...

  •   বিস্তারিত
spotlight_img

জমি পরিমাপের সূত্রাবলিঃ সহজ এবং...

  •   বিস্তারিত
spotlight_img

CS, RS, SA, PS, BS,...

  •   বিস্তারিত
spotlight_img

ব্যাংক জব প্রিপারেশনঃ কি পড়বেন...

  •   বিস্তারিত

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

  • সরকারি চাকরি (৪৯৫)
  • বেসরকারি চাকরি (৩৩০)
  • ব্যাংক চাকরি (১২৪)
  • এনজিও চাকরি (৬৩)
  • টেলিকম চাকরি (৬)
  • ব্লগ (৬)
  • টিউটোরিয়াল (৫)
  • সাপোর্ট
footer_logo

গেটনোট

গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....

  • আরও পড়ুন...

সার্ভিস সমূহ

  • সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি
  • বেসরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি
  • বিসিএস টিউটোরিয়াল
  • ননক্যাডার টিউটোরিয়াল
  • বই পত্র
  • সিলেবাস

বিষয়ভিত্তিক টিউটোরিয়াল

  • বাংলা সাহিত্য
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • গনিত
  • ইংরেজি সাহিত্য
  • ইংরেজি গ্রামার
  • আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
  • বাংলাদেশ বিষ্যাবলি

অন্যান্য পেজসমূহ

  • আমাদের সম্বন্ধে
  • আমাদের জন্যে লিখুন
  • শর্তাবলি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • সাইট ম্যাপ
  • যোগাযোগ
  • সাধারণ জিজ্ঞাসা

© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।

গেটনোট

গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....

  • আরও পড়ুন...

বিষয়ভিত্তিক টিউটোরিয়াল

  • বাংলা সাহিত্য
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • গনিত
  • ইংরেজি সাহিত্য
  • ইংরেজি গ্রামার
  • আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
  • বাংলাদেশ বিষ্যাবলি

© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।