ফোন  +৮৮০১৭১১২৬৭৫৩১

 ইমেইল : [email protected]

  •  সাইন আপ
  •  লগইন
Logo
  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের সম্পর্কে
    • গেটনোট পরিচিতি
    • প্রাইভেসি পলিসি
  • বিজ্ঞপ্তি
    • সরকারি
    • বেসরকারী
    • ব্যাংক
    • এনজিও
    • ঔষধ
    • টেলিকম
    • পরীক্ষার সময়সূচি
    • পরীক্ষার ফলাফল
  • টিউটোরিয়াল
    • বাংলা সাহিত্য
    • বিগত প্রশ্ন-উত্তর
  • জানা-অজানা
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Logo

গেটনোট

Close
  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের সম্পর্কে
    • মেনু সমূহ
    • গেটনোট পরিচিতি
    • প্রাইভেসি পলিসি
  • চাকরির বিজ্ঞপ্তি
    • মেনু সমূহ
    • সরকারি
    • বেসরকারী
    • ব্যাংক
    • এনজিও
    • ঔষধ
    • টেলিকম
  • টিউটোরিয়াল
  • বিগত প্রশ্ন-উত্তর
  • জানা-অজানা
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
  • সাইন-আপ
  • লগইন
  •   জব পোস্ট করুন

CS, RS, SA, PS, BS, সিটি জরিপ, দিয়ারা জরিপ কি? ভূ-সম্পত্তির জন্য কতটা প্রয়োজন ?

গেট নোট > ব্লগ > CS, RS, SA, PS, BS, সিটি জরিপ, দিয়ারা জরিপ কি? ভূ-সম্পত্তির জন্য কতটা প্রয়োজন ?

খতিয়ানঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।

ভূমি জরিপ/রেকর্ড কাকে বলে?

 ভূমি জরিপ হচ্ছে ভূমির মালিকানা সম্বলিত ইতিহাসের সরেজমিন ইতিবৃত্ত। আইনী সংজ্ঞা হচ্ছে, The Survey Act, 1875 এর ২ ধারা অনুযায়ী, ‘জরিপ’-এর অন্তর্ভুক্ত হইবে সীমানা চিহ্নিতকরণ, নদীতীর বরাবর ক্ষয়প্রাপ্ত বা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত জমি, নদীর গতি পরিবর্তনের ফলে পুনঃউদ্ভব বা নূতন উদ্ভবকৃত জমির পরিমাণ নির্ধারণ এবং জরিপের সহিত যুক্ত পূর্ববর্তী সকল কার্যক্রম। একটি ভূমির মালিক কে এবং তার সীমানা কতটুকু এটা ভূমি জরিপের মাধ্যমে নকশা/ম্যাপ নির্ণয় করা হয়। এই নকশা এবং ম্যাপ অনুসারে মালিকানা সম্পর্কিত তখ্য যেমন ভূমিটি কোন মৌজায় অবস্থিত, এর খতিয়ান নাম্বার, ভূমির দাগ নাম্বার, মালিক ও দখলদারের বিবরণ ইত্যাদি প্রকাশিত হয় যাকে খতিয়ান বলে। রেকর্ড বা জরিপ প্রচলিতভাবে খতিয়ান বা স্বত্ত্বলিপি বা Record of Rights (RoR) নামেও পরিচিত। রেকর্ড বা জরিপের ভিত্তিতে ভূমি মালিকানা সম্বলিত বিবরণ খতিয়ান হিসেবে পরিচিত, যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান, ইত্যাদি।

বাংলাদেশে পরিচালিত ভূমি জরিপ বা রেকর্ড 

 ১. CS(সি এস) -Cadastral Survey (1888)

২. RS(আর এস) -Revitionel Survey

৩. SA(এস এ)- (1956)

৪. PS(পি এস) – Pakistan Survey

৫. BS(বি এস)- Bangladesh Survey (1990)

৬. সিটি জরিপ – City Survey

৭. দিয়ারা জরিপ সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)

সি এসঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি ১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।

“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৮ (ভূমি মন্ত্রণালয় অুনসারে ১৮৮৭) সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপ ১৮৮৫ সালের বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের ১০ম পরিচ্ছেদে অনুসারে সিলেট ও পার্বত্য জেলা ব্যতীত সারা দেশে পরিচালিত হয়। উক্ত জরিপের মাধ্যমে জমির বিস্তারিত মৌজা নকশা (ম্যাপ) প্রস্তুত করা হয় এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক ভূমির বাস্তব অবস্থা, আয়তন, শ্রেণী, পরিমাণ, খাজনার পরিমাণ ইত্যাদি উল্লেখপূর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়। এ জরিপ পি-৭০ সীটে কিস্তোয়ারের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।

সিএস জরিপ ১৮৮৮ সালে কক্সবাজারের রামু থানা হতে আরম্ভ হয় এবং ১৯৪০ সালে দিনাজপুর জেলায় শেষ হয়। সে সময়ে সিলেট জেলা আসাম প্রদেশের অধীন থাকায় সিলেট জেলায় সিএস জরিপ হয়নি। তবে জরুরী বিবেচনায় ১৯৩৬ সালের সিলেট প্রজাস্বত্ব আইনের (Sylhet tenancy Act) আওতায় সিলেট জেলার ক্যাডাষ্ট্রাল সার্ভে ১৯৫০ সালে আরম্ভ করা হয় এবং পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহন ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০ এর অধীনে ঐ জরিপ ১৯৬৩ সালে শেষ হয়।

সি.এস. জরিপে সময় প্রস্তুতকৃত খতিয়ানে জমিদারগণের নাম খতিয়ানের উপরিভাগে এবং দখলকার রায়তের নাম খতিয়ানের নিচে লেখা হত। সে সময় জমিদারগণ সরকার পক্ষে জমির মালিক ছিলেন এবং রায়তগণ প্রজা হিসেবে শুধুমাত্র ভোগ দখলকার ছিলেন।

প্রথম জরিপ এই জরিপ এবং প্রস্তুতকৃত নকশা ও খতিয়ান খুবই নিখুঁত ও নির্ভরযোগ্য হিসেবে এখনো গ্রহণীয়। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।

সি.এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমির অবস্থা, প্রকৃতি, মালিক, দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার লক্ষ্যে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। এস.এ. জরিপের সময় সরেজমিনে তদন্ত বা জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা হয়নি। জমিদারদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এস.এ জরিপ বা খাতিয়ান প্রস্তুত করা হয়েছিল যার কারণে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি থেকে যায়।

এই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি জরিপ করার সিদ্ধান্ত নেয় যা আর.এস বা. Revisional Survey জরিপ হিসেবে পরিচিত। এই জরিপে প্রস্তুতকৃত নকশা (ম্যাপ) এবং খতিয়ান নির্ভূল হিসেবে গ্রহণীয়।

আর এসঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি বা একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত।

দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।

সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি পরিমাপ করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)

এস এঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি ১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এস এ খতিয়ান নামে পরিচিত।

কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র খতিয়ান নামেও পরিচিত। এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)

১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ২/৪/১৯৫৬ তারিখে এই আইনের ৩ ধারার আওতাধীন বিজ্ঞপ্তির মূলে সরকার কর্তৃক সকল জমিদারি দখল নেয়ার পর উক্ত এ্যাক্টের ১৭ ধারা মোতাবেক যে খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় তা এস এ খতিয়ান বলে পরিচিত ।

মূলত, জমিদারী ও মধ্যস্বত্ব বিলোপ করে জমিদারগণকে প্রদেয় ক্ষতিপূরণ তালিকা প্রণয়ন এবং ভূমি মালিকগণকে/রায়তকে সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনয়ন করার লক্ষ্যে সে সময় একটি সংক্ষিপ্ত জরিপ ও রেকর্ড সংশোধনী কার্যক্রম পরিচালিত হয় যা পরবর্তীতে এসএ খতিয়ান বলে পরিচিত পায় ।

১৯৫৬ হতে ১৯৬২ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়। জরিপে ভূমি মালিকের নাম ও জমির বিবরণাদি সম্বলিত হাতেলেখা রেকর্ড/খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় । সে সময় এই রেকর্ড মোট তিন কপি প্রস্তুত করা হয় যার মধ্যে একটি জেলা রেকর্ড রুমে, এক কপি তহশলি ( ইউনিয়ন ভূমি অফিস) অফিসে এবং অন্যটি সার্কেল পরিদর্শক (উপজেলা রাজস্ব) অফিসে প্রদান করা হয় ।

জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।

পি.এস. জরিপঃ (পাকিস্তান সার্ভে)

এস.এ. জরিপকেই পি.এস. জরিপ বলে। ১৯৫৬ হতে ১৯৬২ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়।

সিটি জরিপঃ (সিটি সার্ভে)

সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যাবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।

দিয়ারা জরিপ কি?

দিয়ারা জরিপ হলো দরিয়া সম্পর্কিত জরিপ। জেগে উঠা নতুন ভূখন্ড (চর) জেলা প্রশাসকের চাহিদার ভিত্তিতে সিকস্তি পয়স্তির কারণে ভৌগলিক সীমারেখা ও স্বত্বের পরিবর্তন হলে নদী ও সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় নতুন জরিপ করা হয়। এ সমস্ত জরিপে নকশা ও রেকর্ড প্রস্তুত করা হয়। এটি অতি পুরাতন জরিপ।

ক্যাডাস্ট্রাল জরিপ আরম্ভ হয় ১৮৮৮ সালে, পক্ষান্তরে দিয়ারা জরিপ আরম্ভ হয় ১৮৬২ সালে। দিয়ারা জরিপে সাধারন জরিপের জন্য প্রযোজ্য সকল স্তর অনুসরন করে পয়স্তি ভূমির(চর) নক্সা ও রেকর্ড প্রস্তুত করা হয় দিয়ারা সেটেলমেন্ট অফিসারের নেতৃত্বে ৪টি (রাজশাহী, নরসিংদী, চট্রগ্রাম ও বরিশাল) বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক অফিস ও ক্যাম্পের মাধ্যমে সারাদেশের সুনির্দির্ষ্ট কিছু মৌজায় এ জরিপ কাজ পরিচালিত হয়।

শেয়ারিং ইজ কেয়ারিং

  • Click to share on Facebook (Opens in new window)
  • Click to share on WhatsApp (Opens in new window)
  • Click to share on Twitter (Opens in new window)
  • Click to share on Pocket (Opens in new window)
  • Click to share on Pinterest (Opens in new window)
পূর্ববর্তী পোষ্ট

কায়কোবাদঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি – বিসিএস বাংলা সাহিত্য

পরবর্তী পোষ্ট

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর সহকারী পরিচালক পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০১৩

সকল চাকরির সংবাদ সরাসরি আপনার ফোনে পেতে রেজিষ্ট্রেশন করুন এখনই

আপনার পছন্দ অনুযায়ী আরও

যুদ্ধের ময়দানে জীবন কাটানো এক বাদশাহ-সম্রাট মির্জা জহিরুদ্দিন মুহম্মদ বাবর

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

কাসেম সোলায়মানি : ইরানি ছায়া কমান্ডারের বর্ণময় জীবন

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

অনুবাদে দক্ষতা অর্জনের কলাকৌশল

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তি বন্টনের ক্ষেত্রে সকল ধর্মীয় আইন

  • বিস্তারিত
  • প্রস্তুতি টিপস

আলোচিত বিজ্ঞপ্তিসমূহ

spotlight_img

জমি বা ভূমি পরিমাপ পদ্ধতিঃ...

  •   বিস্তারিত
spotlight_img

জমি পরিমাপের সূত্রাবলিঃ সহজ এবং...

  •   বিস্তারিত
spotlight_img

CS, RS, SA, PS, BS,...

  •   বিস্তারিত
spotlight_img

ব্যাংক জব প্রিপারেশনঃ কি পড়বেন...

  •   বিস্তারিত

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

  • সরকারি চাকরি (৪৭৮)
  • বেসরকারি চাকরি (৩২৮)
  • ব্যাংক চাকরি (১২৩)
  • এনজিও চাকরি (৬২)
  • টেলিকম চাকরি (৬)
  • ব্লগ (৬)
  • টিউটোরিয়াল (৫)
  • সাপোর্ট
footer_logo

গেটনোট

গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....

  • আরও পড়ুন...

সার্ভিস সমূহ

  • সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি
  • বেসরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি
  • বিসিএস টিউটোরিয়াল
  • ননক্যাডার টিউটোরিয়াল
  • বই পত্র
  • সিলেবাস

বিষয়ভিত্তিক টিউটোরিয়াল

  • বাংলা সাহিত্য
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • গনিত
  • ইংরেজি সাহিত্য
  • ইংরেজি গ্রামার
  • আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
  • বাংলাদেশ বিষ্যাবলি

অন্যান্য পেজসমূহ

  • আমাদের সম্বন্ধে
  • আমাদের জন্যে লিখুন
  • শর্তাবলি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • সাইট ম্যাপ
  • যোগাযোগ
  • সাধারণ জিজ্ঞাসা

© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।

গেটনোট

গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....

  • আরও পড়ুন...

বিষয়ভিত্তিক টিউটোরিয়াল

  • বাংলা সাহিত্য
  • বাংলা ব্যাকরণ
  • গনিত
  • ইংরেজি সাহিত্য
  • ইংরেজি গ্রামার
  • আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
  • বাংলাদেশ বিষ্যাবলি

© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।