ফোন +৮৮০১৭১১২৬৭৫৩১
ইমেইল : [email protected]
প্রতিষ্ঠান পরিচিতিঃ
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মাদকদ্রব্যের ব্যবহার অতি প্রাচীন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তাদের বাণিজ্যিক স্বার্থে ভারতবর্ষে প্রথম আফিম চাষ ও আফিম ব্যবসা শুরু করেছিল এবং এর জন্য একটি ফরমান জারী ও কিছু কর্মকর্তা নিয়োগ করে। বৃটিশরা ভারতবর্ষে আফিম উৎপাদন করে চীনসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে রপ্তানি করে বিপুল অর্থ উপার্জন করে এবং এদেশে আফিমের দোকান চালু করে । ১৮৫৭ সনে আফিম ব্যবসাকে সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন এনে প্রথম আফিম আইন প্রবর্তন এবং ১৮৭৮ সনে আফিম আইন সংশোধন করে আফিম ডিপার্টমেন্ট প্রতিষ্ঠা করা হয়। অতঃপর গাঁজা ও মদ থেকেও রাজস্ব আদায় শুরু হয় এবং ১৯০৯ সনে বেঙ্গল এক্সাইজ অ্যাক্ট ও বেঙ্গল এক্সাইজ ডিপার্টমেন্ট প্রতিষ্ঠা করা হয়। আফিম, মদ ও গাঁজা ছাড়াও আফিম ও কোকেন দিয়ে তৈরী বিভিন্ন ধরনের মাদকের প্রসার ঘটলে ১৯৩০ সনে সরকার The Dangerous Drugs Act-1930 প্রণয়ন করে। একইভাবে সরকার আফিম সেবন নিয়ন্ত্রণের জন্য ১৯৩২ সনে The Opium Smoking Act-1932 প্রণয়ন এবং ১৯৩৯ সনে The Dangerous Drugs Rules-1939 প্রণয়ন করে। ১৯৪৭ সনে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর মুমলমানদের জন্য মদ পান নিয়ন্ত্রণের জন্য ১৯৫০ সনে TheProhibtion Rules-1950 তৈরী হয়। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৭ সনে The Opium sales Rules-1957 প্রণীত হয়। এরপর ষাটের দশকে বেঙ্গল এক্সাইজ ডিপার্টমেন্টকে এক্সাইজ এন্ড ট্যাক্সেশন ডিপার্টমেন্ট হিসেবে নামকরণ করে অর্থমন্ত্রণালয়ের অধীন ন্যস্ত করা হয়।
মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর ১৯৭৬ সনে এক্সাইজ এন্ড ট্যাক্সেশন ডিপার্টমেন্টকে পুনরায় পুনর্বিন্যাসকরণের মাধ্যমে নারকটিকস এন্ড লিকার পরিদপ্তর নামে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীন ন্যস্ত করা হয়। 1982 সনে কোডিন মিশ্রিত কফ সিরাপ, এ্যালকোহলযুক্ত কতিপয় হেলথ টনিক, ট্যাবলেট, সিরাপ ইত্যাদির উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করা হয়। ১৯৮৪ সনে আফিম ও মৃতসঞ্জীবনী সুরা নিষিদ্ধকরণ এবং ১৯৮৭ সনে গাঁজার চাষ বন্ধ ও ১৯৮৯ সনে সমস্ত গাঁজার দোকান তুলে দেয়া হয়।
১৯৮৯ সন পর্যন্ত নারকটিকস এন্ড লিকার পরিদপ্তরের মূল লক্ষ্য ছিল দেশে উৎপাদিত মাদকদ্রব্য থেকে রাজস্ব আদায় করা। আশির দশকে সারা বিশ্বে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশে এ সমস্যার মোকাবেলায় মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার রোধ, মাদকের ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে গণসচেতনতার বিকাশ এবং মাদকাসক্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনকল্পে ১৯৮৯ সনের শেষের দিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ, ১৯৮৯ জারী করা হয়। অতঃপর ২ জানুয়ারী, ১৯৯০ তারিখে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,১৯৯০ প্রণয়ন করা হয় এবং নারকটিকস এন্ড লিকারের স্থলে একই বছর তৎকালীন রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের অধীন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ তারিখ এ অধিদপ্তরকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ন্যাস্ত করা হয়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালেয়র অধীন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। দেশে অবৈধ মাদকের প্রবাহ রোধ, ঔষধ ও অন্যান্য শিল্পে ব্যবহার্য বৈধ মাদকের শুল্ক আদায় সাপেক্ষে আমদানি, পরিবহন ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ, মাদকদ্রব্যের সঠিক পরীক্ষণ, মাদকাসক্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন নিশ্চিতকরণ, মাদকদ্রব্যের কুফল সম্পর্কে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে নিরোধ কার্যক্রমের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন, জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে নিবিড় কর্ম-সম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা অধিদপ্তেরর প্রধান দায়িত্ব।
উপ পরিদর্শক
৫০ টি
২৮/০৯/২০১৯ ইং
১৭/১০/২০১৯ ইং
পরীক্ষায় অংশগ্রহনে ইচ্ছুক ব্যক্তি এই ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন।
আবেদনের সময়সীমা নিম্নরূপঃ
১। অনলাইনে আবেদনপ্ত্র পূরণের ও ফি জমাদান শুরুর তারিখ
২। অনলাইনে আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ও সময়
উক্ত সময়সীমার মধ্যে UserID প্রাপ্ত প্রার্থীগণ online এ আবেদন পত্র সাবমিট এর সময় থেকে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্যে SMS এ পরীক্ষার ফি জমা দিতে পারবেন।
খঃঅনলাইনে আবেদন পত্র প্রার্থী তার স্বাক্ষর (৩০০*৮০)পিক্সেল ও রঙ্গিন ছবি (৩০০*৩০০) পিক্সেল স্ক্যান করে নির্ধারিত স্থানে আপলোড করবেন।
গঃঅনলাইন আবেদন পত্র পূরণকৃত তথ্যই যেহেতু পরবর্তি সকল কার্যক্রমে ব্যবহৃত হবে সেহেতু অনলাইনে সাবমিত করার পুর্বেই পূরণকৃত সকল তথ্যের সঠিকতা সম্পর্কে প্রার্থী নিজে শতভাগ নিশ্চিত হবেন।
ঘঃপ্রার্থী অনলাইনে পূরণকৃত আবেদন পত্রে একটি রঙ্গিন প্রিন্ট কপি পরীক্ষা সংক্রান্ত যেকোণ প্রয়োজনের সহায়ক হিসাবে সংরক্ষন করবেন।
ঙঃএসএমএস প্রেরণের নিয়মাবলি ও পরীক্ষার ফি প্রদানঃ
অনলাইনে আবেদন পত্র ( application form) যথাযথভাবে পূরন করে নির্দেশনা মতে ছবি এবং স্বাক্ষর upload করে আবেদন পত্র submit করা সম্পন্ন হলে কম্পিয়তারে ছবিসহ application preview দেখা যাবে।নির্ভুলবাবে আবেদনপত্র সাবমিট করা সম্পন্ন প্রার্থী একতি userID ছবি এবং স্বাক্ষরযুক্ত একটি applicats copy পাবেন। উক্ত applicants copy প্রার্থী ডাউনলোড পূর্বক রঙ্গিন প্রিন্ট করে সংরক্ষন করবেন। applicants copy তে একতি userID নম্বর দেয়া থাকবে এবং useriD নম্বর ব্যাবহার করে প্রার্থী নিমোক্ত যে কোন Teletalk Prepaid monile নাম্বারের মাধ্যমে ০২ (দুই) টি এসএমএস করে পরীক্ষার ফি বাবদ গ্রেড ১১ থে গ্রেড ১৬ পর্যন্ত ১০০ টাকা প্রার্থীদের আবেদন প্রেরণের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোত ১১২ টাকা এবং গ্রেড ১৭ থেকে গ্রেড ১৮ পর্যন্ত পড়িক্ষার ফি বাবদ ৫০ টাকা প্রার্থীদের আবেদন প্রেরণের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকা সহ ৫৬ টাকা মাত্র অনধিক ৭২ ঘন্টার মধ্যে জমা দেবেন। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে অনলাইনে আবেদনপত্রের সকল অংশপূরণ করে সাবমিট করা হলেও পড়িক্ষার ফি জমা না দেয়া পর্যন্ত অনলাইন আবেদনপত্র কোনো অবস্থাতেই গৃহিত হবে না।
প্রথম এসএমএসঃDYD ( SPACE) USER ID লিখে send করতে হবে 16222 নাম্বারে।
Example: DYD ABCDEF
Reply : Applicants name, TK 121/56 will be charged as application fee, your pin is 12345678. To pay fee DYD (space) YES (space) PIN & send to 16222.
দ্বিতীয় এসএমএসঃ
DYD (SPACE) YES (SPACE) PIN লিখে সেন্দ করতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে।
Example: DYD YES 12345678
Reply:
Congratulations Applicants name, Payment completed successfully for DYD application for post XXXXXXXXX UserID is (ABCDEF) Password: XXXXXXXX.
গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....
© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।
গেটনোট একটি প্লাটফরম যা চাকরির পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আপনাকে একধাপ এগিয়ে থাকতে আপনার সহায়ক হবে। আপনার প্রস্তুতিকে করে তুলবে আরও শাণিত। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেলেই আমরা বাজারে নতুন মলাটে কিছু পুরানো বই দেখতে পাই....
© ২০১৯-২০২০ সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত NxtOrb দ্বারা।